Thursday, September 6, 2018

What is INTERNET

What is INTERNET

Internet

The Internet is a new device for the speedy transmission of a notion, news, feelings etc. In the process of a computer network, Internet is now regarded as a milestone in the modern world of the computer. The Internet is practically a network of all networks. It is the computerized process with telephone set. Particular software is needed to use the internet. By clicking on the icon of browsing software one can get. The information, he is looking for. to get an internet connection, it requires a modern telephone line and different sort of software for using the network system. Like telephone number internet is maintained by its own number. 

   INTERNET

Types of Internet 

There are two types of Internet:     1. On line Internet
                                                        2. Off line Internet 

Connection System

Internet gets the connection from three networking system. They are: 
                                                        1. LAN (Local Area Network)
                                                        2. MAN ( Metropolitan Area Network)
                                                        3.WAM  (Worldwide Area Network)


Definition of Business communication

Definition of Business Communication

Business Communication means the process of exchanging information, news, views, thought, idea and emotions regarding business matters like production and distribution of goods, technology, ideologies, and services. In other words, Business Communication is a specialized branch of general communication which applied to the field of the business world. generally, when communication takes place between or among parties regarding business matters, it can be called business communication.
Different kinds of business communication are found in a different organization. The classification of Business communication into various groups depends on the location of the receiver, nature, and flows of information, media used by the sender and other organizational relationship. On the basis of these factors, the kinds of business communication may be: formal. informal. downward, upward, internal, external, horizontal, cross, written, verbal, non-verbal and mass communication. The major media of business communication are Social media, Bulletin, Directives, Periodicals, Annual report, Handbooks, Information racks, Letter News loudspeaker, Email, Telephone, Mobile phone, Dictaphone, Reports, Metting, Seminar, Face to Face conversation, Handbills, Leaflets, Fax, Internet, Video conference, Interview, Audio Media, Press media, advertising agencies etc. The importance of business communication is indispensable in case of business. A business Organization can not do well without business communication. It is considered the lifeblood of every business. Business communication is the central point of operate all business activities and all managerial activities. So, the importance of business communication is significant and immense. It is not possible on the part of a business organization to reach the goal without business communication.

Wednesday, September 5, 2018

Meaning Of Communication

Meaning Of Communication

Introduction

           Communication is an inevitable part of our life. We are born with communication, we live with communication and die with communication. When a baby is born, he or she cries out. Through this crying, the baby gives us the message of his or her arrival in this world. When we die, we say some Dos and Don'ts to the members of our family and other well-wishers. In between these two times, we grow up with communication, and we lead our lives through communication. At every step of our lives whether a child, adolescent, young, adult and old.
riazedusyl.blogspot.com

Meaning Of Communication

           Simply stated communication is sending and receiving a message. But communication is so all-pervasive in our life that it is really difficult to give a universal definition. Even communication theorist did not completely agree on a single definition. Different scholars defined communication in a different way. Due to the pervasive nature of communication, although they differ in their opinions, the differences lie only with approaches, not with the main theme. They held almost the same view regarding the main issue. This same view is that communication is concerned with all ways of sending meaning (through speaking, writing, drawing, gesturing and such) to others. The following definitions bear the testimony: ''Communication is the process of transmitting meanings, ideas, and understanding of a person or a group to another person or group.'' 
                                                                                                                        ( Megginson,1995 P-335)

Friday, September 23, 2016

জানতে হবে সঠিকভাবে

জানতে হবে সঠিকভাব                                                                                                                                   শামীমা বিনতে নূর

                দ্বীনী ইলম অর্জন করা প্রতিটি মুসলিম নর-নারীর উপর ফরয। হাদীস শরীফে আছে, ইলম অন্বেষণ করা প্রত্যেক মুসলিমের জন্য অপরিহার্য।

                  দ্বীনী ইলম ছাড়া দ্বীনের উপর চলা সম্ভব নয়। আল্লাহ তাআলার দেওয়া হুকুম-আহকাম পালন করতে হলে প্রথমেই তা জানতে হবে এবং সঠিকভাবে জানতে হবে। এ কারণে জানার সূত্রটিও সঠিক ও নির্ভরযোগ্য হওয়া জরুরি।  বিখ্যাত মনীষী মুহাম্মাদ ইবনে সীরীন রাহ. বলেছেন, ইলম হচ্ছে দ্বীন। অতএব তোমরা ভালোভাবে লক্ষ্য কর, কার নিকট থেকে তা গ্রহণ করছ।
আমাদের সামনে জ্ঞানের অনেক সূত্র আছে। যেমন-

MD RIAZ UDDIN

               ১. জ্ঞানী ব্যক্তির সাহচর্য। আমি যে বিষয়ের জ্ঞান অর্জন করতে চাই সে বিষয়ে বিশেষজ্ঞের কাছেই আমাকে যেতে হবে। আমার প্রয়োজন চিকিৎসকের পরামর্শ, কিন্তু আমি গেলাম প্রকৌশলীর কাছে, তাহলে এটা হবে নির্বুদ্ধিতা। তাই দ্বীনী ইলমের কোনো বিষয়ের সমাধানের জন্য আমি দেখব, দ্বীনী বিষয়ে কে বিশেষজ্ঞ। এখানে বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্টিফিকেট, বিদেশী ভাষার দক্ষতা ইত্যাদি অপ্রাসঙ্গিক। দ্বীনী বিষয়ের সমাধানের জন্য আমাকে একজন মুত্তাকি ও মুহাক্কিক-পরহেযগার ও বিশেজ্ঞ আলিমের শরণাপন্ন হতে হবে।

              ২. জ্ঞানের দ্বিতীয় সূত্র বইপত্র। এখানেও দেখতে হবে বইটি কার লেখা? বইয়ের বিষয়বস্ত্ত কী? বইটি যিনি লিখেছেন তিনি এ বিষয়ে বিশেষজ্ঞ কি না। আজকাল তো দেখা যায়, নামায বিষয়ে বই লিখছেন প্রকৌশলী ও চিকিৎসক মহোদয়গণ! আর সেসব বইয়ে তারা ভুল ঠাউরাচ্ছেন আলিমদের সিদ্ধান্তকে। তাই দ্বীনী বই পড়ার আগে আমাদের কর্তব্য, দ্বীন ও শরীয়তের বিশেষজ্ঞ আলিমদের সাথে পরামর্শ করা।

              ৩. জ্ঞানের একটি আধুনিক মাধ্যম ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া যেমন, বিভিন্ন টিভি চ্যানেল, ইন্টারনেটের বিভিন্ন ওয়েবসাইট ইত্যাদি। এখানেও ইসলাম ও ইসলামের বিভিন্ন বিধান সম্পর্কে আলোচনা, পর্যালোচনা, সাক্ষাতকার, সরাসরি প্রশ্নোত্তর ইত্যাদি থাকে। সাধারণ লোকজন এসব মাধ্যম থেকে অনেক কিছু গ্রহণ করে। এখানেও একই মূলনীতি প্রযোজ্য।

               একটা সময় ছিল যখন মানুষ ছাপার অক্ষরকে সকল ভুল-ত্রুটির উর্ধ্বে মনে করত। অর্থাৎ যা ছাপার হরফে এসেছে তাকে মনে করত নিশ্চিতভাবে নির্ভুল। তাই কেউ আপত্তি করলে বলত, এটা তো অমুক বইয়ে লেখা আছে। এখন যুগ পাল্টেছে। এখন সাধারণত মানুষ ছাপার অক্ষরকে নির্ভুল মনে করে না। এখন নির্ভুল মনে করে ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ায় প্রচারিত কথাবার্তকে। অজ্ঞতার আধুনিক সংস্করণ আর কি। এ কারণে কোনো ভুল তথ্যের উপর আপত্তি করলে অনেকে বলে, টিভিতে বলেছে! যেন টিভিতে বলা সব কথা একশভাগ সঠিক!

              ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া বলুন, প্রিন্ট মিডিয়াই বলুন, এসব তো প্রচারমাধ্যম। এখানে শুদ্ধটা প্রচার করলে শুদ্ধ আবার অশুদ্ধ প্রচার করলে তা অশুদ্ধ। মিডিয়া তো এমন অলৌকিক কোনো বিষয় নয় যে, তাতে ভুল ও অশুদ্ধ তথ্য পরিবেশন করা হলেও তা স্বয়ংক্রিয়ভাবে সঠিক ও শুদ্ধ হয়ে যাবে। তাই মিডিয়ায় প্রচারিত হওয়াই শুদ্ধাশুদ্ধির মাপকাঠি নয়। আমাদেরকে অবশ্যই যাচাই করে দেখতে হবে, বিশেষজ্ঞরা এ সম্পর্কে কী বলেন। সুতরাং এখানেও অভিজ্ঞ দ্বীনদার আলেমের কোনো বিকল্প নেই।

                    এই কথাগুলো বললাম কয়েকটি ঘটনার কথা মনে পড়ায়। এবার ঘটনাগুলো শুনুন।
কয়েক মাস আগে আমার প্রতিবেশীর বাবা ইন্তেকাল করেছেন। বাবার মৃত্যুর মাসখানেক পর তিনি আমাকে জিজ্ঞাসা করলেন, ভাবী! পিতার মৃত্যুর ৩ মাস ১০ দিনের মধ্যে কি ছেলে বিয়ে করতে পারে? আমি বললাম, বিয়ে করলে সমস্যা আছে, এই কথাটা আপনি কোথায় পেলেন?

            তিনি বললেন, টিভিতে বলেছে। জিজ্ঞাসা করলাম, কে বলেছে? বললেন, উনার নামটা আমার পুরাপুরি মনে নেই। তবে তিনি একজন বড় আলেম।

               তাঁর কাছেই আরেকবার শুনেছিলাম। টিভিতে বলেছে, যারা মিথ্যা কথা বলে তাদের ঈমান নেই। আর ঈমান যদি না থাকে তাহলে জানাযা-দাফনের দরকার কী? জানতে চেয়েছিলাম, কে বলেছে? তিনি নামকরা একজনের কথা বললেন, যার নামটি আমি এখানে উল্লেখ করলাম না।

               আরেকজন বললেন, টিভিতে অনেক বড় আলেমের কাছে শুনেছি, পর্দা করার জন্য চেহারা ঢাকা জরুরি নয়। চেহারা খোলা রেখে হিজাব পরে পর্দার হুকুম পালন করা যায়।

             এ রকম আরো অনেক কথা বিভিন্ন সময় শোনা যায়, যা নাকি টিভিতে সরাসরি প্রশ্নোত্তরের মাধ্যমে বলা হয়। একজন তো বলছিল, টিভিতে বলেছে, কুরআন মজীদ তোতা পাখির মতো পড়ে পড়ে কী লাভ, আরবী শুধু পড়লেই হল, অর্থ জানা হল না। হতে পারে আরবীতে গালিগালাজ দেওয়া আছে। তাই অর্থ বুঝতে হবে। অর্থ না বুঝে পড়াতে কোনো সওয়াব নেই।

          এ ধরনের প্রচুর কথাবার্তা লোকজন টিভি থেকে শুনে এসে কথায় কথায় ব্যবহার করতে থাকেন। তারা বিশ্বাস করেন, টিভিতে যিনি বলছেন, তিনি অনেক বড় আলেম। আমাদের প্রথমেই জানতে হবে, বড় আলেম নির্ণয়ের মানদন্ড কী? বড় আলিমের মানদন্ড কি টিভিতে আসা? টিভিতে আসার অনেকগুলো কারণ থাকতে পারে। অনেকেই টিভিতে আসতে পারেন, যোগ্য লোকও আসতে পারেন। অযোগ্য লোকও আসতে পারেন। তাই টিভিতে আসা বা আসতে পারাটাই যোগ্যতার মাপকাঠি নয়।

                কেউ কেউ সুন্দর চেহারা ও পরিপাটি সজ্জা দ্বারা প্রভাবিত হন, কেউ প্রভাবিত হন বিশুদ্ধ বাংলা ভাষা বা সাবলীল উপস্থাপনার দ্বারা। এগুলো মানুষের গুণ এবং প্রশংসনীয়, কিন্তু শুদ্ধাশুদ্ধির মাপকাঠি নয়।

          তাই শুদ্ধ ও সঠিক বিষয়টি জানতে হলে আমাকে অবশ্যই যেতে হবে একজন দ্বীনদার আলিমের কাছে। তিনি হাদীস-কুরআনের উদ্ধৃতিসহ বুঝিয়ে দিবেন কোনটি সঠিক, কোনটি ভুল। অথবা তিনি এমন কোনো প্রাজ্ঞ আলিমের সন্ধান দিবেন, যার কাছে পাওয়া যাবে যে কোনো দ্বীনী সমস্যার সমাধান। আসলে বড় আলিম তিনিই, যার আছে কুরআন ও হাদীসের গভীর জ্ঞান। হতে পারে দেখতে তিনি অতি সাধারণ, তার সাজ হয়ত নিতান্তই সাদামাটা। কিন্তু তিনি অনেক বড় শায়খের শাগরিদ। তাঁরই নিকট ভিড় জমে প্রকৃত ইলম অন্বেষী-সচেতন ছাত্রদের এবং আলিমরাও তাঁর কাছে উপস্থিত হন শাস্ত্রীয় জটিলতার সমাধান পেতে। এমন ব্যক্তি কোথায় আছেন সেটা খুঁজে বের করার দায়িত্ব আমাদেরই। এরই নাম ইলম-অন্বেষণ

                                                                                   সূত্রঃ মাসিক আল কাউসার


Wednesday, September 14, 2016

ক্যারিয়ার গড়ার জন্য জানা জরুরী

ক্যারিয়ার গড়ার জন্য জানা জরুরী 



১. লক্ষ্য নির্ধারণ করুন

লক্ষ্যহীন নৌকা কোনো নির্দিষ্ট স্থানে পৌঁছানোর কথা ভাবতেও পারে না। তাই সবার আগে প্রয়োজন আপনার লক্ষ্য নির্ধারণ করা। আপনি যদি কোনো একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে আগ্রহী হন তাহলে সে বিষয়টিতে অবশ্যই মনোযোগী হবেন। কিন্তু তার আগে প্রয়োজন সে বিষয়টি নির্ধারণ করে নেওয়া। অন্যথায় আপনার সিদ্ধান্ত নিতে নিতেই বহু সময় পার হয়ে যাবে।

২. সময় দিন

ক্যারিয়ারের কোনো একটি নির্দিষ্ট দিকে আপনি যেতে চান কিংবা পছন্দের কোনো একটি বিষয়ে দক্ষ হতে চান উভয় ক্ষেত্রেই আপনার রাতারাতি কোনো কিছু করা সম্ভব নয়। এক্ষেত্রে সবার আগে কিছু সময় নিয়ে বিষয়টি বিস্তারিত জেনে নিতে হবে। এরপর ধীরে ধীরে সে বিষয়ে অগ্রসর হতে হবে। এক্ষেত্রে সময় ব্যয় করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়।

৩. আগ্রহের বিষয়ে কাজ

আপনার কোন বিষয়ে আগ্রহ আর সে বিষয়ে কিভাবে লাভবান হওয়া যায় তা নিয়ে চিন্তাভাবনা করুন। অনুসন্ধানের মাধ্যমে আপনার আগ্রহের বিষয় থেকেই বহু আর্থিকভাবে লাভবান হওয়ার বিষয় পাওয়া যাবে।

৪. বাস্তববাদী হোন

বাস্তববাদী না হলে কোনো বিষয়েই সফলতা অর্জন সম্ভব নয়। তাই ক্যারিয়ারের ক্ষেত্রেও বাস্তববাদী হওয়া প্রয়োজন। যেমন আপনার এমন কোনো কাজে আগ্রহ, যে কাজের বর্তমানে কোনো মূল্যই নেই। এমন আগ্রহ আদতে কাজে লাগানো অবাস্তব হয়ে পড়তে পারে।

৫. প্রিয় মানুষদের কাছাকাছি থাকুন

জীবনে চলার পথে বহু মানুষের সঙ্গে দেখা হবে, এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু সবার কাছাকাছি যে থাকতে হবে এমন কোনো কথা নেই। আপনার সফলতার জন্য সহায়তা করে এমন মানুষদের সঙ্গে থাকুন। এতে নানা বিষয়ে স্বস্তি হবে এবং সামনে এগিয়ে যাওয়া সহজ হবে।

৬. গুরু খুঁজে নিন

বর্তমান সমাজে নিজের ভালোবাসার বিষয় নিয়ে সফল হওয়ার কলাকৌশল নিজে নিজে রপ্ত করা অনেক কঠিন। এক্ষেত্রে একজন সফল ব্যক্তির আন্তরিক পরামর্শ প্রয়োজন। আর এ কাজে উপযুক্ত ব্যক্তি খুঁজে নেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

৭. পরিবেশ বিবেচনা করুন

অনেক বিষয় আছে যা আপনার কাছে অস্বাচ্ছন্দ্যকর। এসব বিষয় আপনি এড়িয়ে চলতেই আগ্রহী। কিন্তু সব সময় এমন কাজ করলে তা আপনার পরীধি সীমিত করে দেবে। এ কারণে অস্বাচ্ছন্দ্যময় এসব বিষয়ও করতে শুরু করুন। এক্ষেত্রে পরিবেশ নিয়ে কোনো চিন্তা থাকলে তা আগেই ভেবে নিন। কিভাবে সমস্যা সমাধান করা যায় সে উপায় অনুসন্ধান করুন।

৮. অপেক্ষা নয়

কোনো কাজের জন্য অপেক্ষা করতে করতে অনেকে জীবনটাই পার করে দেন। এক্ষেত্রে আপনি যদি সত্যিই কোনো কাজে আগ্রহী হন তাহলে সে কাজটি দ্রুত শুরু করে দিন। অন্যথায় তা আর করা নাও হতে পারে।

৯. সহজভাবে নিন

অনেক কাজ আছে যা আপনার পক্ষে করা সম্ভব না বলেই মনে হতে পারে। এক্ষেত্রে নিজের প্রতি একটি উচ্চ ধারণা অনেকেরই কাজের প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে। এক্ষেত্রে কাজের বিঘ্ন এড়াতে নাক উঁচু ভাব বদলানোর বিকল্প নেই। সবকিছু সহজভাবে নিন, কাজও সহজ হয়ে যাবে।

১০. সিদ্ধান্ত সফল করার উদ্যোগ নিন

কোনো বিষয়ে একটি সিদ্ধান্ত নেওয়ার কোনো মূল্য থাকে না যদি না আপনি সে সিদ্ধান্তটি সফল করার জন্য উদ্যোগ নেন। এক্ষেত্রে তাই সিদ্ধান্ত নেওয়ার পর তা সফল করার জন্য উদ্যোগ নিতে হবে।

১১. একাই সব কাজ নয়

কোনো একটি কাজ একাই নিখুঁতভাবে করা সম্ভব হয় না। এক্ষেত্রে একটি নির্দিষ্ট নিয়মের আওতায় কাজটি ভালোভাবে করতে হলে উপযুক্ত মানুষ ও প্রচেষ্টা প্রয়োজন হয়। আপনার কোনো শখের বিষয়েও একই কথা প্রযোজ্য।

১২. শিক্ষা নিন

শিক্ষার মূল্য কখনোই শেষ হয় না। যে কোনো বিষয়ে কাজে নামার আগে সে বিষয়টিতে কিছু শিক্ষা নিয়ে নিন। এতে কাজটি সফল করা অনেক সহজ হয়ে যাবে।
১৩. আগ্রহী হোন
আগ্রহ ছাড়া কোনো কাজ করলে তাতে সফলতার সম্ভাবনা অনেক কমে যায়। কাজটি নিখুঁতভাবে শেষ করার জন্যও আগ্রহের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে।
riazedusyl.blogspot.com

১৪. ইতিবাচক মনোভাব

আমরা সবাই জানি নেতিবাচকের চেয়ে ইতিবাচক কর্মকান্ড ও মনোভাব সবার কাছেই গ্রহণযোগ্য। সফলভাবে ক্যারিয়ার গড়তেও ইতিবাচক মনোভাবের বিকল্প নেই। সত্যিকার অর্থে প্রত্যেকটি কাজেই ইতিবাচক মনোভাবের প্রাধান্য বেশি। আমি অথবা আপনি এটা ভাল করেই জানি ‘উপদেশ দেয়া সহজ তবে পালন করাটাই কঠিন’। সেই সাথে আমরা এটাও জানি ইতিবাচক অবস্থান একজন মানুষকে কোলাহল, উত্তেজনা উগ্রতা, দুঃশ্চিন্তা থেকে দূরে রাখে। আপনি যখন মনের দিক থেকে সত্ থাকবেন, তখন আপনাআপনি মন প্রফুল্ল থাকবে। নিজের সাথে বোঝাপড়াটাও ভাল হবে। মনকে প্রফুল্ল রাখতে পারলে স্বপ্নের চাকরিটাই না শুধু যেকোন কাজেই সফলতা পেতে পারি আমরা।

১৫. নিজেকে জানুন

হরহামেশাই দেখা যায় ভাল বেতনের চাকরিকে সবাই প্রাধান্য দেয়। আবার বেশি বেতনের চাকরি করলে সমাজেও কদরটা একটু বেশি। তাই সকলেই ঝুঁকে পড়ে বেশি বেতনের চাকরির দিকে। তবে ব্যাপারটা এমন না হয়ে যদি নিজের আকাঙ্ক্ষা ও ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেয়া হত, তাহলে ব্যাপারটা ঈর্ষণীয় হত। তাই আগে জানতে হবে, কোন পেশার সাথে নিজেকে মানিয়ে নিতে পারবেন। আসল কথা হচ্ছে অন্যের পেশাকে দেখে লাভ নেই। নিজেকে নিজে জিজ্ঞাসার মাধ্যমে নির্ধারণ করতে হবে কোন পেশাকে বেছে নেওয়া যায়। মনের তৃপ্তিই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আর সেজন্য দরকার নিজেকে জানা। নিজের উপর যতটা নির্ভরশীল হওয়া যাবে, সাফল্যের পথে সে সবচেয়ে এগিয়ে।

১৬. চাহিদা ও দক্ষতা নির্ধারণ

প্রত্যেকেরই উচিত অবসর সময়টাতে নিজেতে তৈরি করা। এইচএসসি পাস একজন নিশ্চয়ই ব্যাংকের চিফ এক্সিকিউটিভ হিসেবে চাকরি পাবে না। তাই নিজের দক্ষতার উপর নির্ভর করেই চাহিদার চাকরিগুলোকে বেছে নিতে হবে। তারপর সর্বোচ্চ কাঙ্ক্ষিত চাকরিটা পেতে প্রয়োজনীয় কাজগুলো করতে হবে। আপনাকে নির্ধারণ করতে হবে কোন বিষয়টি আপনাকে বেশি টানে। ধরুন, আপনি কম্পিউটারে কাজ করতেই বেশি পছন্দ করেন। কম্পিউটারের সামনে বসলে আর উঠতেই ইচ্ছে করে না। আর কম্পিউটারও ভাল জানা আপনার। কম্পিউটার দক্ষতা ও আগ্রহ এই দুই মিলালে বলাই যায়—আপনার উচিত তথ্যপ্রযুক্তি ক্ষেত্রে ক্যারিয়ার গড়া। সে চেষ্টাটাই করতে হবে আপনাকে।
riazedusyl.blogspot.com